ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং কানাডার ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট রিচার্স সেন্টার (আইডিআরসি)-এর যৌথ উদ্যোগে “মহামারী ও এর পরবর্তী সময়ে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ এবং শেখার অর্জনের উপর জেন্ডার এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষাবিদ্যার প্রভাব” শীর্ষক দিনব্যাপী এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউটের শহীদ ড. সাদাত আলী কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের ৫০জন শিক্ষক অংশ নেন। দিনব্যাপী ওই কর্মসূচি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কর্মশালা উদ্বোধন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল।
এসময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, যে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার ভিত বেশি মজবুত, সে দেশ অর্থনৈতিকভাবে বেশী শক্তিশালী। তাই আমাদের বিশাল জনশক্তিকে চাহিদা ভিত্তিক শিক্ষার আলোকে গড়ে তুলতে হবে। তরুণ প্রজন্ম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে দক্ষতা অর্জন করতে পারলে দ্রুত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে। কর্মশালা থেকে প্রাপ্ত জ্ঞান শ্রেনিকক্ষে ব্যবহারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বাস্তবমুখী ও সৃজনশীল শিক্ষার প্রতি আগ্রহী করে তুলবে বলে উপাচার্য আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এম অহিদুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আবদুল হালিম ও জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ ফরহাদুল ইসলাম। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ।
আশরাফুল/সা.এ.